সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আ.লীগ নেতাদের জামিন বিরোধীতা করে শিক্ষাথীদের আদালত ঘেরাও কাঙ্খিত বিজয়কে  পদদলিত করেছে ফ্যাসিস্ট সরকার – বিএনপি নেতা বেলাল ই বাকি ইদ্রিশী শিবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরলো এক শিশুর প্রাণ। শিবগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি শিবগঞ্জে উদ্বোধন হলো কিডস্ ল্যান্ড পার্ক শিবগঞ্জের মির্জাপুরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি নাইট মিনি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত শিবগঞ্জের কানসাটে জাতীয়তাবাদী মহিলাদলের আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল শিবগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের স্মরণে প্রস্তুতি সভা চাঁপাইনবাবগঞ্জ  চেম্বারের নির্বাচনে আব্দুল ওয়াহেদ প্যানেল বিজয়ী শিবগঞ্জে ৩৪২৯ পরিবারের মাঝে টিসিবির পণ্য বিতরণ

গুলি করে মাকে হত্যাকারী ঘাতক ছেলে গ্রেপ্তার

 গত ১৬ই আগস্ট জাতীয় পার্টির সদ্যপ্রয়াত ভাইস চেয়ারম্যান ও পটিয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র শামসুল আলম মাস্টারের স্ত্রী জেসমিন আকতারকে পিস্তল দিয়ে গুলি করে হত্যার পর পালিয়ে যাওয়া ঘাতক ছেলে মাইনুল ইসলাম(২৯)কে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। গত ১৭ আগস্ট র‌্যাব-৭ এর একটি দল চট্টগ্রাম জেলার নতুন ব্রিজ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছে র‌্যাব।

র‌্যাব জানিয়েছে, নিহত ভিকটিম জেসমিন পটিয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র শামসুল আলম মাস্টারের স্ত্রী। গত ১৩ই জুলাই শামসুল আলম মাস্টার বার্ধক্যজনিত কারণে মৃত্যু বরণ করেন। তার দুই ছেলে এবং এক মেয়ে। মৃত্যুকালে তিনি বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি রেখে যান। শামসুল আলমের ছোট ছেলে এবং মেয়ে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী। গত ঈদ-উল ফিতরের সময় তারা দেশে আসেন। শামসুল আলমের মৃত্যুর পর তার দুই ছেলে ও মেয়ে সম্পত্তি নিয়ে বিরোধে জড়িয়ে পড়েন। শামসুল আলমের বড় ছেলে মাঈনুলের উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপনের জন্য পরিবারের সঙ্গে তার দূরত্ব ছিল।

নিহত জেসমিনের অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসরত তার মেয়ের কাছে যাওয়ার কথা ছিল।

মাঈনুল অভিযোগ করে আসছিল মা তার দুই ছেলেকে বঞ্চিত করে মেয়েকে সব সম্পত্তি দেওয়ার চেষ্টা করছেন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে পারিবারিকভাবে একাধিক বার বৈঠকও হয়। সম্পত্তি নিয়ে মা ও ছেলের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হত। মাইনুলের সন্দেহ ছিলো মা সব সম্পত্তি বিক্রি করে বিদেশে পাড়ি দিতে চাচ্ছেন। এই প্রেক্ষিতে গত ১৬ই আগস্ট ঝগড়ার একপর্যায়ে মাইনুল তার মা জেসমিন আকতারকে গুলি করে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই জেসমিন আক্তার লুটিয়ে পড়লে তার মেয়ে প্রতিবেশীদের সহায়তায় গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরবর্তীতে ওই হত্যাকান্ডের ঘটনায় নিহতের মেয়ে বাদী হয়ে চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনাটি গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।

View All


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুকে আমরা

পুরাতন খবর

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০৩১